1. info@www.southbdnews24.com : 𝐒𝐨𝐮𝐭𝐡 𝐁𝐃 𝐍𝐞𝐰𝐬 𝟐𝟒 :
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ১১:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
জেলা বিএনপির নতুন নেতৃত্বের বাউফলে অভিষেক, হাজারো নেতাকর্মীর সংবর্ধনা  বাউফলে ভূমি সেবা সহজিকীকরণে সহায়তা কেন্দ্র চালু উপকূলে বৃষ্টিপাত অব্যাহত, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত বহাল ভোলায় প্রায় ৭ কোটি টাকার অ*বৈধ কারেন্ট জাল, পলিথিন, আ*তশবা*জি ও শুল্ক ফাঁকি দেওয়া বিদেশী সিগারেট জব্দ গৌরনদীর গাউছিয়া মাদ্রাসায় বৃক্ষরোপণ  গৌরনদীর বাটাজোড়ে যুবদলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পটুয়াখালী জেলা বিএনপির নবনির্বাচিত সভাপতি ও সম্পাদককে অভিনন্দন জানিয়ে ছাত্রদলের মিছিল  বাউফলে পুকুর পাড় ও বনজ গাছ কেটে ধ্বংস সহ পুলিশের সামনে মা*রধ*রের অভিযোগ পটুয়াখালী আশরাফিয়া মাদ্রাসায় ৪১ কৃতি ছাত্রকে সংবর্ধনা দীর্ঘ ১৮ বছর পর হ*ত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি পটুয়াখালীর ঘুডু আরিফ গ্রেফতার

বাউফলে মারামারির ঘটনায় বিএনপি ও জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের মাধ্যমে সমঝোতা

মুঃ মুজিবুর রহমান, বাউফল, পটুয়াখালীঃ
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে

মু. মুজিবুর রহমান, বাউফল, পটুয়াখালীঃ পটুয়াখালীর বাউফলে জায়ামাত ইসলামীর তিন সমর্থকের ওপর হামলায় ঘটনায় পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ মিছিল ও সংবাদ সম্মেলনের পর বিএনপি ও জামায়াতের উপজেলা পর্যায়ের শীর্ষ নেতারা আপোষ মীমাংসার মাধ্যমে সমঝোতা করে দিয়েছেন।

রোববার রাতে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আপেল মাহমুদ (ফিরোজ) ও উপজেলা জামায়াতের আমির মো. রফিকুল ইসলাম দুই পক্ষকে নিয়ে সমঝোতা বৈঠক করেন। পরে তারা বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন এর কাছে গিয়ে তাদের মধ্যে সমঝোতার বিষয়টি অবহিত করেন।

এর আগে গত শনিবার বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার কনকদিয়া ইউনয়নের আমিরাবাদ বাজারে মো. মনিরুজ্জামান ওয়াজিবুল্লাহ (৩০), নাইম আবদুল্লাহ (২৮) ও মো. আলামিন (২৫) নামে তিন ব্যক্তিকে আওয়ামী লীগের কর্মী দাবি করে পিটিয়ে আহত করে স্থানীয় কনকদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের অনুসারীরা। এ ঘটনার প্রতিবাদে উপজেলা জামায়াত ইসলামীর নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল করে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।

জামায়াতের ওই বিক্ষোভের প্রতিবাদে কনকদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সংবাদ সম্মেলন করেন। ওই সংবাদ সম্মেলনে উপজেলা যুবদলের সদস্য মো. তোফাজ্জেল হোসেন (তপু) বলেন, যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁরা আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিএনপি নেতা-কর্মীদের হয়রানি করেছেন। এখন তারা জামায়াত সেজে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছিলো। এ কারণে ভুক্তভোগি লোকজন তাদেরকে মেরেছে। এ ঘটনাকে সাধারণ নেতা-কর্মীরা নিজেদের মধ্যে কাঁদা ছোড়াছুড়ি আখ্যা দিয়ে দুই পক্ষেরই সমালোচনা করেন। পরে রোবরার রাতে জামায়াত ও বিএনপির নেতারা দুই পক্ষকে নিয়ে বসে আপোষ মীমাংসার মাধ্যমে সমঝোতা করে দেন। এই সমঝোতায় কোনো বিনিময় ছিল না।

উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আপেল মাহমুদ (ফিরোজ) ও উপজেলা জামায়াতের আমির মো. রফিকুল ইসলাম অভিন্নভাবে বলেন, জামায়াত ও বিএনপি এক অপরের বন্ধু। এরপরেও একটু ভুল বোঝাবুঝির কারণে তুচ্ছ একটা ঘটনা ঘটেছে, যা কোনো বিনিময় ছাড়াই সমঝোতা করে দেওয়া হয়েছে। বিগত দিনে বিএনপি ও জামায়াত মিলে মিশে শেখ হাসিনার পতনের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছিলো এবং আশা করি দেশের স্বার্থে ভবিষ্যতেও একত্রিত হয়ে সব আন্দোলন সংগ্রাম করবেন।

ওসি মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘আহত ব্যক্তিদের অভিযোগ তারা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ভবিষ্যতে এ জাতীয় ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, সে বিষয়ে দুই পক্ষকেই বলে দেওয়া হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট