• বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
পটুয়াখালীতে তিন প্রার্থীর জন্য হাতপাখায় ভোট চাইলেন চরমোনাইর পীর সৈয়দ ফয়জুল করিম চাঞ্চল্যকর হ*ত্যা মামলার প্রধান আসামী পলাতক গোবিন্দ ঘরামী র‍্যাবের হাতে গ্রে*ফতা*র বরগুনায় জাকের পার্টির বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে সরকারি যাত্রীছাউনি দখল করে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করার অভিযোগ প*রকি*য়া প্রেমে বাঁধা দেয়ায় স্বামীকে বি*ষ খাইয়ে হ*ত্যা; প্রধান অভিযুক্ত আকলিমা ও কথিত প*রকি*য়া প্রেমিক নেসার র‍্যাব এর হাতে গ্রে*ফতা*র সাংবাদিক আব্দুস সালাম আরিফের পিতার জানাজায় মানুষের ঢল পটুয়াখালীতে সাতাঁর প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত  যে ইউনিয়ন পরিষদে ২০ বছরেও বসেনি কোনো চেয়ারম্যান-মেম্বার, তবে অ*পক*র্মের রাজ্যস্থল বাউফলে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জনসচেতনামূলক সভা অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে ব্যবসায়ীর কোমরে পি*স্তল সদৃশ ঠেকিয়ে চাঁ*দা দাবি; গ*ণধো*লাই দিয়ে যুবককে পুলিশে সোপর্দ

পটুয়াখালীতে চবি’র শিক্ষার্থী হৃদয়ের অন্তেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন, বাসায় শোকের মাতম

জালাল আহমেদ, প্রধান প্রতিবেদকঃ / ৩৯৪ বার পড়া হয়েছে
Update : বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন

জালাল আহমেদ, প্রধান প্রতিবেদকঃ গুলিবিদ্ধ হওয়ার পাঁচদিন পর মারা গেলেন চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী হৃদয় চন্দ্র তরুয়া (২২)। ১৮ জুলাই বিকেল ৩টার দিকে টিউশনি শেষে বাসায় ফেরার পথে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫ টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

মঙ্গলবার রাত ৮ টার দিকে হৃদয়ের লাশ পটুয়াখালীর মুনসেফপাড়া বাসায় পৌছলে এক হৃদয় বিদারক ঘটনা ঘটে। একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে হৃদয়ের বাবা রতন চন্দ্র তরুয়া ও মা অর্চনা রাণী তরুয়া শোকে ভেঙে পড়েছেন। তারা দুজনেই ছেলের মরদেহ আনতে ঢাকায় গিয়েছিলেন।

হৃদয়ের ভগ্নিপতি দীপক কর্মকার বলেন, হৃদয় চবি’র ইতিহাস বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল। সে মা-বাবার একমাত্র পুত্র সন্তান। তার একমাত্র বড় বোন মিতু রাণীর বিয়ে হয়েছে অনেক আগেই। হৃদয় ১লা বৈশাখ বাড়িতে আসছিল। দুই-তিন দিন পর চট্রগ্রামে যান। ১০০ দিন পর চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী ফিরলেন লাশ হয়ে।

হৃদয় সরকারী জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয় হতে এসএসসিতে ও পটুয়াখালী সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে মেধা তালিকায় উত্তীর্ণ হন। বাবা-মা ও স্বজনদের স্বপ্ন ছিল হৃদয় উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বড় চাকুরি করে সংসারের হাল ধরবেন।


আরও খবর পড়ুন: