• বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৫১ অপরাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
চাঞ্চল্যকর হ*ত্যা মামলার প্রধান আসামী পলাতক গোবিন্দ ঘরামী র‍্যাবের হাতে গ্রে*ফতা*র বরগুনায় জাকের পার্টির বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে সরকারি যাত্রীছাউনি দখল করে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করার অভিযোগ প*রকি*য়া প্রেমে বাঁধা দেয়ায় স্বামীকে বি*ষ খাইয়ে হ*ত্যা; প্রধান অভিযুক্ত আকলিমা ও কথিত প*রকি*য়া প্রেমিক নেসার র‍্যাব এর হাতে গ্রে*ফতা*র সাংবাদিক আব্দুস সালাম আরিফের পিতার জানাজায় মানুষের ঢল পটুয়াখালীতে সাতাঁর প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত  যে ইউনিয়ন পরিষদে ২০ বছরেও বসেনি কোনো চেয়ারম্যান-মেম্বার, তবে অ*পক*র্মের রাজ্যস্থল বাউফলে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জনসচেতনামূলক সভা অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে ব্যবসায়ীর কোমরে পি*স্তল সদৃশ ঠেকিয়ে চাঁ*দা দাবি; গ*ণধো*লাই দিয়ে যুবককে পুলিশে সোপর্দ গৌরনদীতে জামাতের নির্বাচনী গণসংযোগ অনুষ্ঠিত

পটুয়াখালীতে ২ দিনেও মেলেনি হাফেজী শিক্ষার্থী হামিদুলের খোঁজ

জালাল আহমেদ, পটুয়াখালীঃ / ১৭০ বার পড়া হয়েছে
Update : বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৫১ অপরাহ্ন

জালাল আহমেদ, পটুয়াখালীঃ গত ২ দিনেও খোঁজ মেলেনি হাফেজিয়া মাদ্রাসার হাফেজী পড়ুয়া ১১ বছর বয়সী শিক্ষার্থী মোঃ হামিদুল ইসলামের। এ নিখোঁজ ঘটনায় মাদ্রাসার শিক্ষার্থীর মাতা মোসাঃ কুলসুম বেগম পটুয়াখালী সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন। জিডিনং-১০১৯, তারিখ-২১.০৪.২৪ ইং।

পটুয়াখালী প্রেসক্লাবে এসে মোসাঃ কুলসুম বেগম জানান, রমজানের বন্ধ শেষে মদ্রাসা খোলার দিন ২১ এপ্রিল শনিবার সকাল আনুমানিক ৯ টার দিকে গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার লোহালিয়া ইউনিয়নের কুড়িপাইকা থেকে ভাড়ায় চালিত মোটর সাইকেলে করে ছেলে হামিদুল ইসলামকে একই ইউনিয়নের লোহালিয়া রহমানিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসায় পাঠাই। নির্ধারিত সময় ছেলে হামিদুল ইসলাম বাসায় ফিরে না আসায় আমার আত্মীয় স্বজনদের সাথে নিয়ে সম্ভাব্য সকল স্থানে খোঁজাখুজি করেও ছেলে হামিদুলের দুইদিনেও খোঁজ পাওয়া যায়নি। আমি ও আমার স্বজনরা ছেলের খোঁজ করে যাচ্ছি। ছেলে হামিদুলের মুখমন্ডল গোলাকার, গায়ের রং ফর্সা, মাথার চুল কালো ও লম্বা, পড়নে ছিলো হলুদ রংয়ের পাঞ্জাবী, সাদা পাজামা ও মাথায় সাদা টুপি। তার উচ্চতা হবে ৪ ফুট ৬ ইঞ্চি। তার খোঁজ পেলে মা কুলসুম বেগমের মুঠো ফোন- ০১৭৩৪-৭৫৬৮৬৫ নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেছেন মা কুলসুম বেগমসহ স্বজনরা।

তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোঃ গোলাম সারোয়ার জানান, “জিডির কপি বিভিন্ন থানায় পাঠিয়েছি। আমি ভুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ব্যস্ত আছি। স্বজনদেরকে আরও খোঁজাখুজি করার কথা বলেছি।”


আরও খবর পড়ুন: