• বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
চাঞ্চল্যকর হ*ত্যা মামলার প্রধান আসামী পলাতক গোবিন্দ ঘরামী র‍্যাবের হাতে গ্রে*ফতা*র বরগুনায় জাকের পার্টির বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে সরকারি যাত্রীছাউনি দখল করে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করার অভিযোগ প*রকি*য়া প্রেমে বাঁধা দেয়ায় স্বামীকে বি*ষ খাইয়ে হ*ত্যা; প্রধান অভিযুক্ত আকলিমা ও কথিত প*রকি*য়া প্রেমিক নেসার র‍্যাব এর হাতে গ্রে*ফতা*র সাংবাদিক আব্দুস সালাম আরিফের পিতার জানাজায় মানুষের ঢল পটুয়াখালীতে সাতাঁর প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত  যে ইউনিয়ন পরিষদে ২০ বছরেও বসেনি কোনো চেয়ারম্যান-মেম্বার, তবে অ*পক*র্মের রাজ্যস্থল বাউফলে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জনসচেতনামূলক সভা অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে ব্যবসায়ীর কোমরে পি*স্তল সদৃশ ঠেকিয়ে চাঁ*দা দাবি; গ*ণধো*লাই দিয়ে যুবককে পুলিশে সোপর্দ গৌরনদীতে জামাতের নির্বাচনী গণসংযোগ অনুষ্ঠিত

হজ্জ করানোর নামে মোটা অংকের টাকা নিয়ে প্রতারনা করতেন ফরিদ সিকদার

এম জাফরান হারুন, পটুয়াখালীঃ / ২৭৭ বার পড়া হয়েছে
Update : বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন

এম জাফরান হারুন, পটুয়াখালীঃ পটুয়াখালীর সদর উপজেলার লোহালিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা ফরিদ সিকদার প্রতারণার একাধিক মামলায় অভিযুক্ত হয়ে অবশেষে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন।

তবে গ্রেফতারের সময় নেতৃত্বে ছিলেন বাউফল থানার এসআই মো. মাসুদ খলিফা। বুধবার (১৪ মে-২৫) রাতে তাকে ডেমরা থানা পুলিশের সহযোগিতায় গ্রেফতার করা হয়। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গেছে। বাউফল থানার মামলা নং: ৪/৭/২৪, যার আওতায় তাকে দণ্ডবিধির ৪২০ এবং ৪০৭ ধারায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। সিআর মামলা: ৩৪০/২৪ এবং ১২৪৪/২২ নং মামলায় এনআই অ্যাক্টের ধারা (১) অনুযায়ী অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়াও সিআর মামলা নং ৬৫৯/২৪ রয়েছে।

ফরিদ সিকদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে প্রতারণার মাধ্যমে মোট ৭ লাখ ৩৪ হাজার ৭২০ টাকা আদায় করেন। বাদী আবদুল মালেক আনোয়ারী, পিতা আনোয়ার হোসেন, সাং কৌখালী, ইউনিয়ন- বগা, বাউফল – তিনি সহ আরও তিনজন ভুক্তভোগীর কাছ থেকে এই টাকা নেয়া হয়। এছাড়াও মির্জাগঞ্জ, ঢাকা (বিশেষ করে ডেমরা এলাকা) ও অন্যান্য স্থানেও ফরিদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে।

অভিযোগকারীদের দাবি, ফরিদের প্রতারণার ফাঁদে পড়ে অনেকেই ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে হজ্জ করতে যেতে পারেননি। তারা আশা করছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখবে।

ভুক্তভোগীরা বলেন, মনে বড় আশা ছিল নবীজির রওজা জিয়ারত করব। কিন্তু এই ফরিদ আমাদের সাথে প্রতারণা করেছেন যার কারণে আমরা হজ্বে যেতে পারি নাই। আমরা ওর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

এবিষয়ে বাউফল থানার ওসি মোহাম্মদ আকতারুজ্জামান সরকার জানান, তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।


আরও খবর পড়ুন: