• মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:২৪ অপরাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
বাউফলে সরকারি যাত্রীছাউনি দখল করে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করার অভিযোগ প*রকি*য়া প্রেমে বাঁধা দেয়ায় স্বামীকে বি*ষ খাইয়ে হ*ত্যা; প্রধান অভিযুক্ত আকলিমা ও কথিত প*রকি*য়া প্রেমিক নেসার র‍্যাব এর হাতে গ্রে*ফতা*র সাংবাদিক আব্দুস সালাম আরিফের পিতার জানাজায় মানুষের ঢল পটুয়াখালীতে সাতাঁর প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত  যে ইউনিয়ন পরিষদে ২০ বছরেও বসেনি কোনো চেয়ারম্যান-মেম্বার, তবে অ*পক*র্মের রাজ্যস্থল বাউফলে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জনসচেতনামূলক সভা অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে ব্যবসায়ীর কোমরে পি*স্তল সদৃশ ঠেকিয়ে চাঁ*দা দাবি; গ*ণধো*লাই দিয়ে যুবককে পুলিশে সোপর্দ গৌরনদীতে জামাতের নির্বাচনী গণসংযোগ অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীতে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের জমি দখল ও প্রা*ণনা*শের হু*মকির অভিযোগ বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস উপলক্ষে পটুয়াখালীতে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বাউফলে সরকারি যাত্রীছাউনি দখল করে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করার অভিযোগ

এম জাফরান হারুন, বাউফল, পটুয়াখালীঃ / ৪৫ বার পড়া হয়েছে
Update : মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:২৪ অপরাহ্ন

এম জাফরান হারুন, বাউফল, পটুয়াখালী: পটুয়াখালীর বাউফলের কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর চৌরাস্তার সরকারি যাত্রীছাউনি দখল করে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে সরেজমিনে গিয়ে এ দৃশ্য দেখা গেছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য মো. কাওছার যাত্রীছাউনিটি দীর্ঘ দিন ধরে নিজে দখল করে রেখেছেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে কাওছার যাত্রীছাউনির ভেতরের বেঞ্চ খুলে তার দোকানের কাস্টমারদের বসানোর জন্য দোকানের দিকে ফিরিয়ে দেন। শুধু তাই নয়, যাত্রীদের জন্য নির্মিত ছাউনির টিনের চালও তিনি খুলে নিয়ে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেছেন।

২০১৬-১৭ অর্থবছরে স্থানীয় যাত্রীদের সুবিধার্থে যাত্রীছাউনিটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে এটি সম্পূর্ণভাবে কাওছারের দখলে চলে গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ যাত্রীছাউনির সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মো. কাওছার বলেন, “যাত্রীছাউনিটি আমার ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জায়গায়। ইউএনও স্যারের সঙ্গে কথা বলে আমি ওই জায়গাতেই যাত্রীছাউনি ঘুরিয়ে দিয়েছি।”

কেশবপুর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান শাজাহান গাজী বলেন, “যাত্রীছাউনি ভেঙে ঘুরিয়ে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করার কোনো নিয়ম নেই। ওখানে হাত দেওয়ারই কোনো সুযোগ নেই। ইউএনও স্যার অনুমতি দিয়েছেন বলে আমার মনে হয় না।”

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বলেন, এব্যাপারে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর পড়ুন: