• রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ১০:৪০ অপরাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
বাউফলে চেয়ারম্যান পরিবহন পুকুরে পরে আ*হ*ত-১০ পটুয়াখালীতে বিভিন্ন আয়োজনে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উৎসব পালিত বাউফলে গণঅধিকার পরিষদের উপজেলা কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন উত্তর শ্রীরামপুর মাঃ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি হলেন জিএম সাইদুর রহমান (শাহজাদা) পবিপ্রবি ক্যাম্পাসে র‍্যাগ ডে অনুষ্ঠিত, বিদায়ের আবেগ আর স্মৃতির রঙিন ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত শিক্ষার্থীরা পটুয়াখালীতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলার একটি মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা আলতাফ চৌধুরী পটুয়াখালীর বিশিষ্ট সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী বিথী সরকার আর নেই স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের তিন দফা দাবীতে পটুয়াখালীতে মানববন্ধন টাইফয়েড ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন বাস্তবায়নে পটুয়াখালী পৌরসভার উদ্যোগে ওরেয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে জামায়াত যুব বিভাগের আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালন

প্রেমের টানে পটুয়াখালী ছুটে এলেন শ্রীলঙ্কান যুবক দিলশান

মোঃ মেহেদী হাসান (বাচ্চু), পটুয়াখালীঃ / ১১৯ বার পড়া হয়েছে
Update : রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ১০:৪০ অপরাহ্ন

মোঃ মেহেদী হাসান (বাচ্চু), পটুয়াখালীঃ সুবর্ণা আক্তার নামের এক বাংলাদেশী তরুণীর প্রেমের টানে পটুয়াখালীতে ছুটে এসেছেন শ্রীলঙ্কার যুবক দিলশান মাদুরাঙ্গা। বুধবার ৬ নভেম্বর পটুয়াখালীর দশমিনায় আসেন এই যুবক। বৃহস্পতিবার ৭ নভেম্বর সামাজিক ও ধর্মীয় রীতি মেনে পারিবারিক সম্মতিতে তাদের বিয়ে হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য গছানী গ্রামের বাসিন্দা নিজাম উদ্দিন সিকদারের মেয়ে সুবর্ণা পাঁচ বছর আগে কাজের সন্ধানে জর্ডানে যান। সেখানে গিয়ে তিনি একটি গার্মেন্টসে পোশাক শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। একই পোশাক কারখানায় সুপারভাইজার হিসেবে কাজ করতেন দিলশান মাদুরাঙ্গা। কাজের সুবাদে পরিচয় হয় তাদের। পরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক মাস আগে নিজ গ্রামে চলে আসেন সুবর্ণা। দেশে ফিরলেও দিলশান মাদুরাঙ্গার সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিলো। দিলশান মাদুরাঙ্গা শ্রীলঙ্কার কুরুনাগাল জেলার দুমমলচুরিয়া থানার ন্যাবটাকা উডুবাগদা গ্রামের লাকমালের ছেলে। বুধবার সকালে পটুয়াখালী আসেন দিলশান। সেখানে সুবর্ণা তাকে রিসিভ করেন। পরে উভয়ের সম্মতিতে বৃহস্পতিবার পটুয়াখালী নোটারি পাবলিক কার্যালয়ে এফিডেভিটের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন হয়। একই দিনে সুবর্ণার গ্রামের বাড়ি বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য বাঁশবাড়িয়া গ্রামে ইসলামি রীতিতে বিয়ে হয়।

এ বিষয়ে দিলশান মাদুরাঙ্গা ওরফে দিলশান ইসলাম বলেন, ‘আমরা দুজন একই গার্মেন্টসে কাজ করতাম। সেখানেই আমাদের পরিচয় হয়। পাঁচ বছর ধরে সম্পর্ক। পরিবারের সম্মতিতেই আমাদের বিয়ে হয়েছে।

সুবর্ণার বাবা নিজাম উদ্দিন সিকদার বলেন, আমার মেয়ের সুখেই আমার সুখ। এখানে আমার কিছুই বলার নেই। দোয়া করি ওরা যাতে ভালো থাকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর