• সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৫৭ অপরাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
এআই সিকদার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  নদী ভাঙন রোধে পটুয়াখালীর চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নবাসীর মানববন্ধন সাংবাদিক তুহিন হ*ত্যা*র প্রতিবাদে ইন্দুরকানী রিপোর্টার্স ইউনিটির মানববন্ধন সাংবাদিক তুহিন হ*ত্যা*র বিচারের দাবিতে পটুয়াখালীতে সাংবাদিকবৃন্দের মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত বাউফলে সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ও স্মারক লিপি প্রদান এসএসসি ও সমমানের খাতা চ্যালেঞ্জের রেজাল্ট আগামীকাল, জানবেন যেভাবে বর্ণিল আয়োজনে ঢাকাস্থ মির্জাগঞ্জ জার্নালিস্টস ফোরামের অভিষেক পটুয়াখালীতে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কর্মসূচি শুরু পটুয়াখালীতে পৌর কবরস্থান পরিষ্কারের কাজে নেমেছে জেলা ছাত্রদল  গাজায় নতুন সামরিক অভিযানের পরিকল্পনায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে ইসরাইল ও মিত্ররা

নদী ভাঙন রোধে পটুয়াখালীর চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নবাসীর মানববন্ধন

জালাল আহমেদ, প্রধান প্রতিবেদকঃ / ৯৭ বার পড়া হয়েছে
Update : সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৫৭ অপরাহ্ন

জালাল আহমেদ, প্রধান প্রতিবেদকঃ বিচ্ছিন্ন দ্বীপ পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়ন। নদীবেষ্টিত এ ইউনিয়নের ভয়াল আগুনমুখা নদীর ভাঙন রোধে জরুরি সরকারি উদ্যোগ গ্রহণের দাবিতে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ রবিবার দুপুর ১২ টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আবদুল লতিফ মাসুম, চালিতাবুনিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোঃ বাহাউদ্দিন হাওলাদার, চালিতাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বিপ্লব হাওলাদার, রাঙ্গাবালী সরকারি কলেজের অধ্যাপক মিজানুর রহমান নান্নু, চালিতাবুনিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি জিহাদ গাজী ও মোঃ ইকবাল প্রমুখ। মানববন্ধনে এলাকার স্থানীয় জনসাধারণ, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ করে।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ার পর থেকেই ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া আগুনমুখা নদীর তীব্র স্রোত ও ঢেউয়ের কারণে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে বহু বসতবাড়ি, ফসলি জমি, স্কুল-মাদ্রাসা ও উপাসনালয়। প্রতিদিনই নদী গিলে খাচ্ছে মানুষের শত বছরের স্থাপনা  ও বাড়িঘর, জমি জমা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এত বড় বিপর্যয়ের মুখেও এখনো সরকারি পক্ষ থেকে কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি, যা স্থানীয়দের মধ্যে চরম হতাশা ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। তাই, দ্রুত ভয়াল নদী ভাঙন রোধে জরুরি সরকারি উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানান বক্তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর