1. info@www.southbdnews24.com : 𝐒𝐨𝐮𝐭𝐡 𝐁𝐃 𝐍𝐞𝐰𝐬 𝟐𝟒 :
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ০৬:৫৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বাউফলে দু*র্বৃত্তের দেয়া আ*গুনে পু*ড়ে ছাই গরু-ছাগলসহ অর্ধশত হাঁস-মুরগি পটুয়াখালীতে বিয়ে নিয়ে কথা কা*টাকা*টি; সংঘ*র্ষে নিহ*ত-১; গ্রে*ফতার-১ বাউফলে খেড়ের কুড়ের পাশে নিখোঁজ যুবকের লা*শ পটুয়াখালীতে হেফাজতে ইসলামের প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীতে ভূমি উপ-সহকারি বাপ্পির মৃত্যুতে দোয়া ও স্মরনসভা অনুষ্ঠিত  বাউফলে সংবাদ সম্মেলন শেষে বিক্ষোভ ‘বাউফল সাংবাদিক ক্লাব’ এর কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বাতিলের দাবিতে পটুয়াখালীতে ইমাম পরিষদের সংবাদ সম্মেলন  বাউফলে সেই সংঘ*র্ষে আ*হ*ত বৃদ্ধের অবশেষে মৃ*ত্যু পটুয়াখালীতে বিভিন্ন আয়োজনে মহান মে দিবস পালিত

দুমকীতে ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রাস্তা; জিও ব্যাগ প্রকল্প বন্ধ রাখার অভিযোগ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে

মো. রিয়াজুল ইসলাম, পটুয়াখালীঃ
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৩৪৪ বার পড়া হয়েছে

মো. রিয়াজুল ইসলাম, পটুয়াখালী: ভাঙন রক্ষা প্রকল্পে পটুয়াখালীর দুমকীতে পায়রা নদী সংলগ্ন লেবুখালীর ভাড়ানি খালের পূর্ব পাড়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) জিও ব্যাগ ফেলার কাজ দীর্ঘদিন বন্ধ রাখার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এতে ওই খাল পাড়ের এলজিআরডি’র প্রায় ২ কোটি টাকা প্রকল্পের আরসিসি ঢালাইয়ের রাস্তাটি চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রা।

পাউবো সূত্রে জানা যায়, পায়রা নদীর ভাঙন থেকে দুমকী উপজেলার লেবুখালীর ভাড়ানি খালের পূর্ব পাড় রক্ষায় প্রায় ৮ মাস আগে প্রকল্পটির অনুমোদন দেয় পাউবো। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয় ১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা। তবে, এ পর্যন্ত প্রকল্পের মাত্র ৩৩ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে ঠিকাদার সূত্রে জানা গেছে।

বুধবার (১০ জানুয়ারী) বেলা ১২ টার দিকে সরেজমিনে প্রকল্প এলাকায় গেলে স্থানীয় বাসিন্দা আবুল সর্দারসহ অনেকেই বিষয়টিকে ভয়াবহ উল্লেখ করে জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কয়েকটি জিও ব্যাগ ফেলে চলে যায়। দীর্ঘদিন ধরে আর কোন খোঁজ খবর নেই তাদের। এতে রাস্তাটি মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে। ফলে স্থানীয় বসত বাড়ি, ভূমি অফিস, লেবুখালী বাজারগামী, পথচারীসহ স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরা ক্ষতির মুখে পড়বে বলে জানান তারা।

অভিযোগ করে লেবুখালী ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম তুহিন বলেন, ঠিকাদারের গাফেলতির কারণে কাজটি এখনও সমাপ্ত হয়নি। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন জানাচ্ছি যাতে কাজটি দ্রুত সম্পন্ন হয়।

জানতে চাইলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ইউনুস এন্ড ব্রাদার্স ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সত্ত্বাধিকারী মো: সিরাজুল ইসলাম ১৮ হাজার জিও ব্যাগ ফেলে কাজ বন্ধ রাখার কথা স্বীকার করে বলেন, বাকি ৩৪ হাজার বস্তা ব্যাগ ফেলার জন্য কর্তৃপক্ষ টাকা-পয়সা দেয় না, ঠিকমত তহবিল দিলে যথা সময়েই কাজটা শেষ হত। তবে কর্তৃপক্ষের সাথে কথা হয়েছে, কাজটি এ সপ্তাহে আবার ধরবো।

এ দিকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফ হোসেন সাউথ বিডি নিউজকে বলেন, গত ৮ জানুয়ারী ঠিকাদারকে তহবিল দেয়া হয়েছে। আশা করি সামনের সপ্তাহে কাজটি পুনরায় ধরা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট