• সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
বাউফলে চেয়ারম্যান পরিবহন পুকুরে পরে আ*হ*ত-১০ পটুয়াখালীতে বিভিন্ন আয়োজনে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উৎসব পালিত বাউফলে গণঅধিকার পরিষদের উপজেলা কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন উত্তর শ্রীরামপুর মাঃ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি হলেন জিএম সাইদুর রহমান (শাহজাদা) পবিপ্রবি ক্যাম্পাসে র‍্যাগ ডে অনুষ্ঠিত, বিদায়ের আবেগ আর স্মৃতির রঙিন ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত শিক্ষার্থীরা পটুয়াখালীতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলার একটি মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা আলতাফ চৌধুরী পটুয়াখালীর বিশিষ্ট সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী বিথী সরকার আর নেই স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের তিন দফা দাবীতে পটুয়াখালীতে মানববন্ধন টাইফয়েড ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন বাস্তবায়নে পটুয়াখালী পৌরসভার উদ্যোগে ওরেয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে জামায়াত যুব বিভাগের আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালন

ঘূর্নিঝড় দানা; জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা, প্রস্তুত ৮২৯ আশ্রয় কেন্দ্র

সাউথ বিডি নিউজ ২৪ ডেস্কঃ / ১৪৭ বার পড়া হয়েছে
Update : সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন

সাউথ বিডি নিউজ ২৪ ডেস্কঃ পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন বলেছেন, সর্বশেষ আবহাওয়া বুলেটিন মোতাবেক পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর আন্দামান সাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে ‘দানা’ রূপ নিয়েছে।

তাই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে জেলায় ৮২৯টি আশ্রয় কেন্দ্র, প্রায় নয় হাজাট জন সিপিপি সদস্য ও পর্যাপ্ত মেডিকেল টিম, উদ্ধার কর্মী ও সংকেত প্রচারণায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রস্তুতকৃত আশ্রয় কেন্দ্রে চার লক্ষ ১৫ হাজার দুর্গত মানুষ এবং লক্ষাধিক গবাদিপশুর আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা যাবে।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনের সভাপতিত্বে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় করণীয় নির্ধারণ বিষয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

এসম জেলার সকল সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা নিজ দপ্তরের প্রস্তুতি তথ্য তুলে ধরেন। দুর্যোগ মোকাবিলা প্রশাসন, র‍্যাব, পুলিশ, আনসার, কোস্ট গার্ড, ফায়ার সার্ভিস ও পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ সম্মিলিত ভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

জেলা প্রশাসক জানান, জেলায় সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। নিদিষ্ট আশ্রয় কেন্দ্রের পরেও প্রয়োজন হলে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, সরকারি-বেসরকারি বহুতল ভবনগুলোও ব্যবহার করা হবে। তিনি আরও বলেন, দূর্যোগ চলাকালীন সময়ে শুকনো খাবারের জন্য ১৩ লক্ষ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা ও জিআর চাল ৮শ মেট্রিক টন চাল, শুকনো খাবার এক হাজার প্যাকেট, শিশু খাদ্য বাবদ পাঁচ লক্ষ ও গবাদিপশুর খাদ্য বাবদ পাঁচ লক্ষ টাকা মজুদ আছে।
প্রয়োজনে সরকারের কাছে নগদ অর্থ এবং শুকনো খাবারের চাহিদা চাওয়া হয়েছে। এছাড়াও পর্যাপ্ত খাবার স্যালাইন ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুদ আছে বলেও জানান তিনি।

এসময় জেলা প্রশাসক সংশ্লিষ্ট দপ্তর গুলোকে দ্রুত সময়ের মধ্যে ঝঁকিপূর্ণ বেরীবাঁধ জরুরী মেরামত ও নলকুপগুলোতে লবন পানি প্রবেশ রোধে ব্যবস্থা নেয়াসহ উপজেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, বন বিভাগ ও বিদ্যুত বিভাগকে দ্রুত সেবা দিতে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও লোকবল নিয়ে সার্বক্ষনিক প্রস্তুত থাকারও নির্দেশনা প্রদান করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর